
ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী [প্রকাশিত : জনকণ্ঠ, ১৮ জুলাই ২০২৫]
ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী [প্রকাশিত : জনকণ্ঠ, ১৮ জুলাই ২০২৫]
বর্তমান সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগের অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পরিবেশগত অধিকার এবং তৃতীয় ভাগের মৌলিক অধিকারগুলো সংশোধন করে ‘মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা’ নামে একটি একক অধিকারের সনদ গঠন করা, যা আদালতে বলবৎযোগ্য হবে এবং অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক অধিকার ও নাগরিকদের রাজনৈতিক অধিকারের মধ্যে বিদ্যমান তারতম্য দূর হয়। বিষয়টি এখনো জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে রাজনৈতিক দলগুলোর আলোচনায় আসেনি। আশা করা যায়, রাজনীতিকরা তাদের প্রজ্ঞা দিয়ে জাতির কল্যাণে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। ড. মিয়া মুহাম্মদ আইয়ুব [প্রকাশ : নয়াদিগন্ত, ১৮ জুলাই ২০২৫]
আলতাফ পারভেজ, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ইতিহাস বিষয়ের গবেষক [প্রকাশ :প্রথম আলো, ১৬ জুলাই ২০২৫]
রায়হান আহমেদ তপাদার [সূত্র : নয়াদিগন্ত, ১৫ জুলাই ২০২৫]
রোকেয়া ইসলাম [সূত্র : কালের কণ্ঠ, ১৫ জুলাই ২০২৫]
Mohammad Abu Toyab [Source: New age, 15 July 2025]
ড. মো. খালেদ হোসেন [প্রকাশ : আমার দেশ, ১৪ জুলাই ২০২৫]
ব্রি. জেনারেল (অব.) এইচআরএম রোকনউদ্দিন [প্রকাশ : যুগান্তর, ১৪ জুলাই ২০২৫]
মুজাহিদুল ইসলাম মাহির [প্রকাশিত: জনকণ্ঠ, ১২ জুলাই ২০২৫]
বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে নাগরিকের বর্তমান আর্থসামাজিক অনিরাপত্তা বা ভঙ্গুর বিচারব্যবস্থা পূর্ববর্তী বিভিন্ন সরকারের আমলের একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার অংশ। একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষে কয়েক মাসের মধ্যে তা আমূলে পাল্টে ফেলা সম্ভব নয়। তবে যা সম্ভব তা হলো, এসব অপরাধ দমনে সদিচ্ছা, দৃশ্যমান প্রচেষ্টা ও উপযুক্ত কর্মপরিকল্পনা করা। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা গেল না কেন, তা নিয়ে লিখেছেন উম্মে ওয়ারা উম্মে ওয়ারা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও গবেষক [প্রকাশ : প্রথম আলো, ১৩ জুলাই ২০২৫]