
[সূত্র : প্রথম আলো, ২২ মে ২০২৫]
[সূত্র : প্রথম আলো, ২২ মে ২০২৫]
[সূত্র : কালের কণ্ঠ, ২২ মে ২০২৫]
[সূত্র : প্রথম আলো, ২২ মে ২০২৫]
[সূত্র : প্রথম আলো, ২১ মে ২০২৫]
[সূত্র : যুগান্তর, ২১ মে ২০২৫]
মোস্তাফিজ মিঠু [সূত্র : আজকের পত্রিকা, ২০ মে ২০২৫]
[সূত্র : জনকণ্ঠ, ২০ মে ২০২৫]
[সূত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন, ১৭ মে ২০২৫]
আরন ডেভিড মিলার ও লরেন মর্গানবেসার [সূত্র : প্রথম আলো, ১৬ মে ২০২৫]
হীরার খনিগুলো যেন প্রকৃতির গোপন ভান্ডার। গভীর ভূগর্ভে আগ্নেয়শিলা কিম্বারলাইটের মধ্যে এই মহামূল্যবান রত্ন থাকে। কিম্বারলাইটের অগ্ন্যুৎপাতের মাধ্যমে এই হীরা পৃথিবীপৃষ্ঠের কাছাকাছি উঠে আসে। হীরার খনির অবস্থান শনাক্ত করে সেখানে উত্তোলনের কাজ চলে। বিশ্বজুড়ে হীরা উত্তোলনের জন্য প্রধানত দুটি পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়। ওপেন-পিট বা উন্মুক্ত খনি এবং আন্ডারগ্রাউন্ড মাইনিং বা ভূগর্ভস্থ খনি। ২০২৪ সালে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ১০টি হীরার খনি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল ওয়ার্ল্ড অ্যাটলাস। এতে বলা হয়, বিশ্বে মোট উত্তোলিত হীরার প্রায় ৫০ শতাংশ শিল্পক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। মাত্র ২০ শতাংশ হীরা রত্নমানের, যা অলংকার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ১০টি হীরার খনির ৫টিরই অবস্থান রাশিয়ায়। ওয়ার্ল্ড অ্যাটলাসের ওই প্রতিবেদনের ভিত্তিতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ১০টি হীরার খনি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। [সূত্র : প্রথম আলো, ১৪ মে ২০২৫]